বিশেষ প্রতিনিধিঃব্যক্তিগতভাবে আনন্দ-উল্লাসে অর্থ ব্যয় না করে বৃক্ষরোপণ ও অসহায় শিশু-কিশোরদের ভোজনের ব্যবস্থা সহ জনকল্যাণে নানারকমের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। তরুণ ও ছাত্র সমাজের মনে এভাবেই জায়গা করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের নবনির্বাচিত বিজ্ঞান বিষয়ক উপ-সম্পাদক হলেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার সনমান্দী ইউনিয়নের কৃতি সন্তান আবু কাউসার।
আবু কাউসার আহমেদ সনমান্দী ইউনিয়ন ০১ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতি আবির্ভাব হয়। শুরু থেকেই ছাত্রলীগের সকল কার্যক্রম আদর্শ ও নিষ্ঠার সাথে পালনের পাশাপাশি দেশ, সমাজ ও জনগনের কল্যাণে ধারাবাহিকভাবে অনবরত কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান এই স্বার্থপরতার যুগে তিনি প্রতিনিয়ত সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সর্বমহলে সুনাম ও প্রশংসা কুড়িয়ে নিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় আবু কাউসার আহমেদ তরুণ সমাজকে বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ থেকে দূরে রাখতে প্রতিনিয়ত তাদেরকে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহী করে তোলার পাশাপাশি তাদেরকে সমাজ ও জনকল্যাণে কাজ করার অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যান।
জনকল্যাণে কাজ করা ছাড়াও তিনি সবসময় দল ও দেশের বিষয়ে বিন্দুমাত্র আপোষ না করে যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করেন।
তার নেতৃত্বে শত-শত নেতাকর্মী ছাত্রলীগের রাজনীতি করছে। বর্তমানে রাজনীতিতে হাতে গোনা কয়েকজন হাই-ওয়েট ছাত্রনেতার মধ্যে আবু কাউসার আহমেদ অন্যতম হয়ে উঠেছেন।
আবু কাউসার তার ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে লিখেন।
আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা আল্লাহর! আমাকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত করায় আমৃত্যু কৃতজ্ঞতা আমার অভিভাবক রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি ভাইয়ের প্রতি 💚
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমার রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের এবং ভালোবাসার প্রিয় মানুষদের প্রতি যারা সর্বক্ষণ আমাকে স্নেহের ছত্রছায়ায় রেখে আমাকে শ্রেষ্ঠ সাপোর্ট দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
একেকটি দায়িত্ব যেমন অনুপ্রেরণার, ঠিক তেমনি অনেক ভারী। দায়িত্বের ভারটা অনেক বেড়ে যায়।
সর্বশেষ তাদেরকে কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা- যারা আমার পথ চলার শুরু থেকে আমাকে আগলে রেখে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেন এই দায়িত্ব বহন করে সামনে এগিয়ে যেতে পারি।
প্রকাশক: মীযানুর রহমান ও সম্পাদক: এম আলতাফ মাহমুদ
Copyright © 2024 পরিবেশ কন্ঠ. All rights reserved.